1. admin@dipto24.com : admin :
রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৭:১৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সোনারগাঁয়ে যৌতুকের দাবিতে গৃহবধূকে হত্যা’র অভিযোগ। সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশের অভিযানে গাঁজাসহ মা-মেয়ে গ্রেপ্তার। বন্দরে বিচার শালিস বৈঠকে হাতুড়ি পিটা করে হোসেয়ারী কর্মী আলমগীর নিহত। বন্দরে দরজা ভেঙ্গে হাসানের ঝুলান্ত লাশ উদ্ধার। বন্দরে ডেভিল হান্ট অভিযানে যুবলীগ কর্মী ফকির উল্ল্যাহ গ্রেপ্তার। আপনারা নির্যাতিত ত্যাগী নেতা চান, না সুবিধাবাদী নেতাদের চান-এড. টিপু। জনপ্রতিনিধি না হয়েও কিন্তু ডেঙ্গু প্রতিরোধে শিল্পপতি আবু জাফর আহমেদ’র ব্যতিক্রম উদ্যোগ। ফতুল্লায় বাউল শিল্পী আনিকার রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক। বিএনপি নেতা ইব্রাহিমের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল। প্রতি শুক্রবারের মতো আজও নিজ হাতে পথশিশুদের উন্নতমানের খাবার খাওয়ালেন: এড. টিপু।

মহানগর বিএনপির র‌্যালিতে আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ মোমেন।

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৭১ বার পঠিত

স্টাফ রিপোর্টারঃ নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৪৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বর্ণাঢ্য র‌্যালিতে প্রথম সারিতে বন্দরের আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ মোমেন মিয়ার উপস্থিতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনার সৃষ্টি করেছে। সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) সকালে র‌্যালিটি মিশনপাড়া এলাকা থেকে শুরু হয়ে চাষাড়া ও ২নং রেল গেইট এলাকায় শেষ হয়।

র‌্যালির শুরুতে মহানগর বিএনপির শীর্ষ নেতারা ব্যানার হাতে র‌্যালি শুরু করলে তাদের সঙ্গে প্রথম সারিতে দাঁড়িয়ে ব্যানার ধরে রাখেন মোমেন মিয়া। বিষয়টি ফেসবুকে প্রকাশের পর বিএনপি নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।

স্থানীয় বিএনপি নেতাদের অভিযোগ, মোমেন মিয়া দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগী যুবলীগ নেতা ছিলেন। ছাত্র জনতার ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের আগে পর্যন্ত তিনি যুবলীগের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। তিনি যুবলীগ নেতা অহিদুজ্জামান অহিদের মাধ্যমে বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম.এ. রশিদের সঙ্গে সম্পর্কিত ছিলেন। অভিযোগ রয়েছে, ওই সময় মোমেন মিয়া ব্যবসা বাণিজ্য ও সাধারণ মানুষকে জুলুম-নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন।

গত ৫ আগস্টের পর যুবলীগ নেতা অহিদের পালিয়ে যাওয়ার পর মোমেন মিয়া নিজেকে বিএনপির নেতা হিসেবে পরিচয় দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। তবে স্থানীয় বিএনপি নেতাদের মধ্যে এ নিয়ে উদ্বেগ ও ক্ষোভ রয়েছে। বন্দর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হারুণ অর রশিদ লিটন বলেন, “মোমেন নামের একজন ব্যক্তি অতীতে আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত ছিল; সে কবে পদত্যাগ করলো বা কবে বিএনপিতে যোগ দিলো, কার নেতৃত্বে এই যোগদান, তা আমার জানা নেই।”

মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান বলেন, “অতীতে যারা আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত ছিল, তাদের বিএনপিতে ফেরার সুযোগ নেই। তারা যদি সদস্য ফরম বিতরণ করে থাকেন, তা গ্রহণযোগ্য হবে না এবং কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ তা গ্রহণ করবেন না।

অন্যদিকে মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আল ইউসুফ খান টিপু জানান, “মোমেন নামে আমি কাউকে চিনি না। এত লোকের মধ্যে কে আসছে, তা আমি কীভাবে বলতে পারি। যদি প্রমাণ থাকে, আমাদের জানালে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো খবর
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ দীপ্ত ২৪
Theme Customized By Shakil IT Park