1. admin@dipto24.com : admin :
রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:১০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সোনারগাঁয়ে যৌতুকের দাবিতে গৃহবধূকে হত্যা’র অভিযোগ। সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশের অভিযানে গাঁজাসহ মা-মেয়ে গ্রেপ্তার। বন্দরে বিচার শালিস বৈঠকে হাতুড়ি পিটা করে হোসেয়ারী কর্মী আলমগীর নিহত। বন্দরে দরজা ভেঙ্গে হাসানের ঝুলান্ত লাশ উদ্ধার। বন্দরে ডেভিল হান্ট অভিযানে যুবলীগ কর্মী ফকির উল্ল্যাহ গ্রেপ্তার। আপনারা নির্যাতিত ত্যাগী নেতা চান, না সুবিধাবাদী নেতাদের চান-এড. টিপু। জনপ্রতিনিধি না হয়েও কিন্তু ডেঙ্গু প্রতিরোধে শিল্পপতি আবু জাফর আহমেদ’র ব্যতিক্রম উদ্যোগ। ফতুল্লায় বাউল শিল্পী আনিকার রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক। বিএনপি নেতা ইব্রাহিমের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল। প্রতি শুক্রবারের মতো আজও নিজ হাতে পথশিশুদের উন্নতমানের খাবার খাওয়ালেন: এড. টিপু।

নবীনগরে চুরি-ছিনতাই বেড়েই চলেছে, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ।

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫
  • ১১৭ বার পঠিত

মাসুম মির্জা প্রতিনিধিঃ ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলা নবীনগর উপজেলায় প্রতিদিনই চুরি-ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে। বাড়ি-ঘর, বাজার, গ্যারেজ—কোনো জায়গাই এখন নিরাপদ নয়। এলাকাবাসীর অভিযোগ, পুলিশি টহল ও নজরদারি না থাকায় চোরচক্রগুলো দিনকে দিন আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে।

সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া কিছু উল্লেখযোগ্য চুরির ঘটনা নিচে তুলে ধরা হলো:

বাঙ্গরা বাজারে চুরি প্রতিদিনকার ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সাংবাদিক জহুরুল ইসলামের বাসা থেকে একটি পুরনো মোটরসাইকেল চুরি হয়ে গেছে।
ইব্রাহিমপুর পূর্বপাড়া থেকে গাজী জাহাঙ্গীরের একটি সিএনজি চুরি হয়েছে।

জুয়েল খন্দকারের বাড়ি থেকে মোবাইল ফোন ও ব্যক্তিগত জিনিসপত্র চুরি হয়েছে।

ইব্রাহিমপুর বেপারী বাড়ি থেকে চুরি হয়েছে একটি সেলাই মেশিন, যা মালিক এবং তার মেয়ের জীবিকার গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ ছিল।

শাকিল খন্দকারের বাড়ি থেকেও মোবাইল ফোন চুরির অভিযোগ পাওয়া গেছে।
মধ্যপাড়া স মিল এলাকার শেখ নূর মোহাম্মদ মিয়ার বাড়ির একজন ফকির ছেলের কাছ থেকে দুটি মোবাইল, নগদ টাকা, এবং একটি অটোরিকশার ব্যাটারি চুরি হয়েছে।
এনামুলের গ্যারেজ থেকে চুরি হয়ে গেছে একটি অটো গাড়ি।

চোরচক্র সাধারণত গভীর রাত অথবা বাড়ির লোকজন ঘুমিয়ে পড়ার সময় সুযোগ নেয়। আবার অনেক সময় দিনের বেলাতেও ফাঁকা বাড়ি, ব্যস্ত বাজার বা দোকান টার্গেট করা হয়।

এই লাগাতার চুরি-ছিনতাইয়ের ঘটনায় এলাকাবাসী আতঙ্কিত। অনেকেই বলছেন, পুলিশের টহল ও কার্যকর ব্যবস্থা না থাকায় এসব অপরাধীরা দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি পাচ্ছে না, যার ফলে তারা আরও উৎসাহিত হচ্ছে।

জনগণ দ্রুত চোরচক্র শনাক্ত ও গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন। পাশাপাশি প্রতিটি ইউনিয়নে রাত্রীকালীন পাহারাদার ও সিসিটিভি স্থাপন এবং পুলিশের নিয়মিত টহলের দাবিও উঠেছে।

নিরাপত্তা নিশ্চিত না হলে সামাজিক অস্থিরতা আরও বাড়বে, এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সচেতন নাগরিকরা।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো খবর
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ দীপ্ত ২৪
Theme Customized By Shakil IT Park